সারাদেশ

জেলা পরিষদ নির্বাচনে তৃণমূলের চাহিদা মোস্তফা চৌধুরী

জেলা পরিষদ নির্বাচনে তৃণমূলের চাহিদা মোস্তফা চৌধুরী

 

স্টাফ রিপোর্টার(Somoysokal) আগামী ১৭ অক্টোবর জেলা পরিষদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার সাত ইউনিয়ন ও বন্দর উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত ২নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে মোস্তফা হোসেন চৌধুরী’র চাহিদা তৃণমূলের। তাকে সদস্য হিসেবে দেখতে চায় সর্বস্তরের জনগণ।

বিগত সময় জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে খুবি নিখুঁত ও অত্যন্ত সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

তাছাড়া তিনি ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জরিত ছিলেন, বর্তমানে ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। করোনাকালীণ সময়ে টিম মোস্তফা-১৯ এর টিম লিডার হিসাবেও দায়িত্ব পালন করে সমাজের সেবা করেছেন। সারা বাংলাদেশে করোনা যোদ্ধা হিসাবে পরিচিত রয়েছে।

মোস্তফা চৌধুরী জেলা পরিষদের সদস্য থাকাকালীন সময়ে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে যা চোখে পড়ার মতো। দলমত নির্বিশেষে নিরলসভাবে কাজ করছে তিনি যার কারণে সর্বস্তরে ক্লিন ইমেজের ব্যক্তি হিসাবেই পরিচিত তিনি।

জেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর জেলা পরিষদের আওতাধীন প্রতিটি ওয়ার্ডে শুরু হয়েছে নির্বাচনী আমেজ। চেয়ারম্যানসহ প্রতিটি ওয়ার্ডের সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদের প্রার্থীদের নিয়ে নির্বাচনী মাঠ বেশ সরব হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন প্রার্থীরা জানান দিচ্ছেন নিজের পরিচিতি, ইশতেহার ও কর্মপরিকল্পনা ও বিগত দিনের উন্নয়ন চিত্র। এরই ধারাবাহিকতায় এবারও প্রার্থী হয়েছেন বিগত জেলা পরিষদের সদস্য মোস্তফা চৌধুরী।

নির্বাচন বিষয়ে মোস্তফা হোসেন চৌধুরী বলেন, আমি আওয়ামী লীগের একজন একনিষ্ঠ কর্মী, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। সেই আদর্শকেই ধারণ করে রাজনীতি করি এবং সাধারণ মানুষের সেবা করার চেষ্টা করি। আর সমাজের সেবা করার জন্য একটা মাধ্যম প্রয়োজন যার জন্য জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে নির্বাচন করতে ইচ্ছুক। তবে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান ও আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ তথা দল যদি মনে করে আমাকে প্রার্থী হতে হবে তাহলেই নির্বাচন করবো। দল যদি আমার চেয়ে ভালো কোনো প্রার্থী পায় তাহলে আমি তাকে সাধুবাদ জানাবো। কেননা দলীয় সিদ্ধান্তই আমার জন্য চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত।

সুত্রে জানা যায়, রাজনৈতিক জীবনে মোস্তফা চৌধুরী ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামীলীগে বলিষ্ঠ ভুমিকা রেখে বর্তমানে ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছেন। দীর্ঘ সময় সামনের সারিতে দাড়িয়ে দলীয় কর্মসূচী বাস্তবায়ন ও বিগত সময়ে পরিষদের দায়িত্ব পালনের কারনে সদর উপজেলাধীন সাত ইউনিয়ন ও বন্দর উপজেলাধীন পাঁচ ইউনিয়নের সকল জনপ্রতিনিধি, জেলার সকল নেতৃবৃন্দের কাছে বেশ পরিচিত ও জনপ্রিয় তিনি।

তাছাড়া বিশ্ব মহামারী করোনাকালীণ সময়ে মৃতদেহ দাফনসহ সকল সেবা দানকারী টিম মোস্তফা-১৯ সংগঠন তৈরির মাধ্যমে এর লিডার হিসাবে দায়িত্ব পালন করে সারা দেশে ব্যাপক আলোচনায় ছিলেন মোস্তফা হোসেন চৌধুরী। এ মহৎ কাজ করার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার শিরোনামেও ছিলেন তিনি এবং অনেক নামি-দামি সংস্থাও সম্মাননা প্রদান করেছেন তাকে।

Back to top button