সারাদেশ
ওরা চেষ্টা করবে শেষ কামড় দেয়ার : শামীম ওসমান
আমি সবার থেকে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমার অনেক সিনিয়র নেতা কর্মীরা আছেন যারা না থাকলে আজ আমি শামীম ওসমান হতে পারতাম না। তারা ছাড়া আমার দুই পয়সার দাম নেই। কিন্তু যেহেতু নেত্রী আসছেন তাই নেত্রীর নিরাপত্তার স্বার্থে মঞ্চে নির্দিষ্ট কিছু লোক ছাড়া অন্য কাউকে উঠাবো না। আমাদের টার্গেট নেত্রী আসবেন, বক্তব্য দিবেন এবং সন্ধ্যার আগে ঢাকায় ফিরবেন। আমি আগেই থেকেই হাতজোর করে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জের ইসদাইরে খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে ৪ তারিখে প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী একেএম শামীম ওসমান।
তিনি বলেন, আমার বিশ্বাস এই মাঠ ভরে এই রাস্তা এদিকে ফতুল্লা পর্যন্ত ওদিকে উত্তর চাষাঢ়া পর্যন্ত আমি নিজেও জানিনা কতটুক ঠেকবে এই মিটিং। সন্ত্রাসী দল বিএনপি ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ওরাও চেষ্টা করবে শেষ কামড় দেয়ার। আমার প্রথম দায়িত্ব হচ্ছে যেহেতু উনি শুধু শেখ হাসিনা নয় উনি আমাদের বাচ্চার ভবিষ্যৎ। উনার নিরাপত্তাটা আমাদের কাছে সবচেয়ে বেশী। উনার নিরাপত্তা রক্ষীরা প্রচন্ডভাবে ভালো কাজ করছে। আমরা আমাদের মত নিরাপত্তা ব্যবস্থা করব।
মাঠ পরিদর্শনে আরও উপস্থিত ছিলেন শামীম ওসমানের একমাত্র পুত্র ইমতিনান অয়ন ওসমান, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম, জি. এম. আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল আলী, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হাসান নিপু, নারায়ণগঞ্জ শহর যুব লীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন ভূঁইয়া সাজনু, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাফায়েত আলম সানি, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিমউদ্দিন প্রধান, বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ফতুল্লা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শওকত আলী, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসমাইল রাফেল, মহানগর ছাত্র লীগের সাবেক সভাপতি ও তোলারাম কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদ, যুবলীগ নেতা কাউসার আহম্মেদসহ নেতৃবৃন্দ।